ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান

অনেকেই ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে জানতে চাই। আমরা অনেকে ফর্সা হওয়ার জন্য কত কিছুই না করি, কত দামী দামী সাবান ব্যবহার করে থাকে করে থাকি। আসলেই কি সব সাবান দিয়ে শরীর ফর্সা করা যায়? সব সাবান দ্বারা ফর্সা না হলেও কিছু নির্দিষ্ট সাবান রয়েছে যা দ্বারা আপনি আপনার ত্বক ফর্সা করতে পারবেন। নিচে ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হবে।
ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-সাবান
তবে বিভিন্ন ধরনের সাবান আছে যে সাবান, আপনারা যদি ব্যবহার করেন তাহলে আপনাদের ত্বক অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই আর্টিকেলে আমরা এমন সাবান নিয়ে আলোচনা করব যে সাবান দ্বারা আপনাদের ত্বকের কোন ক্ষতি হবে না এবং আপনাদের ত্বক দীর্ঘস্থায়ী উজ্জ্বল ফর্সা হবে।

পেজ সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান কোনটি অনেকে জানতে চান। আপনাদেরকে আজকে এমন একটি সাবানের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যে সাবান যদি আপনারা ব্যবহার করেন, আপনার পুরো শরীর ধবধবে ফর্সা হবে এবং মুখের কালো দাগ সব দূর হয়ে যাবে। আপনার ত্বকের মৃত চামড়াগুলো জীবন পাবে এবং আপনার ত্বক হবে ধবধবে ফর্সা এবং উজ্জ্বল।

বর্তমান বাজারে আপনি অনেক ধরনের সাবান পেয়ে যাবেন কিন্তু, ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান কোনটি সেটা কি আপনি জানেন। বর্তমানে Saffron Goat Milk Soap সাবানটি অনেক জনপ্রিয়। এ সাবানটি পিওর কেমিকাল মুক্ত একটি সাবান। Saffron Goat Milk Soap সাবানটি ত্বকের গ্লোয়িং বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে, আপনার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার করবে স্কিনের দাগ দূর করবে। মুখসহ পুরো শরীরের ব্যবহারযোগ্য।

এই সাবানটি যদি আপনি নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ত্বক হবে ফর্সা এবং উজ্জ্বল এবং আপনার ত্বক হবে দীর্ঘস্থায়ী ধবধবে সাদা। এই সাবানটি যেহেতু সমস্ত শরীরে ব্যবহারযোগ্য তাই আপনি সারা শরীর ফর্সা করতে পারবেন।

পুরো শরীর ফর্সা হওয়ার সাবান

আপনি যদি পুরো শরীর ধবধবে সাদা করতে চান তাহলে Whitening Goat Milk Soap ব্যবহার করতে পারেন। Whitening Goat Milk Soap এটি একটি অনেক উন্নতমানের ভালো একটি সাবান। এই সাবানটি আপনি অনলাইন বা অফলাইনে পেয়ে যাবেন। এই সাবানটি মূলত ছাগলের দুধ দিয়ে তৈরি করা হয় এইসব সাবানটি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারে একটি সাবান।
ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-সাবান
আপনি চাইলে Whitening Goat Milk Soap সাবানের বিষয়ে গুগলে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন। এই সাবানটি পুরোপুরি প্রকৃতিকভাবে তৈরি করা হয়। Whitening Goat Milk Soap সাবানটি মূলত থাইল্যান্ডি একটি সাবান। আপনি যদি এই সাবানটি পুরো শরীরে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার পুরো শরীর ধবধবে সাদা, আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে এবং আপনার ত্বক দীর্ঘস্থায়ী ফর্সা ও কোমল হবে।

সাফরান সাবান এর উপকারিতা 

বর্তমান সময়ে অনলাইনে একটি ভাইরাল সাবান হলো Saffron Goat Milk Soap সাবান। আপনি যদি এই সাবানটি একবার ব্যবহার করেন তাহলে আপনি এই সাবানটির প্রেমে পড়ে যাবেন। এটি ব্যবহার করলে ত্বক হবে ধবধবে ফর্সা মসৃণ এবং নমনীয়। এই সাবানটি ব্যবহার করলে আপনার শরীরে কোন দাগ থাকবে না। আপনি যদি আপনার ত্বক দুধের মতো ধবধবে ফর্সা করতে চান তাহলে Saffron Goat Milk Soap ব্যবহার করতে পারেন।

এটা ব্যবহার করার দুই তিন দিনের ভিতরে আপনি ফলাফল দেখতে পাবেন। এই সাবানটি যদি শুধুমাত্র আপনি ব্যবহার করেন তাহলে এই সাবানটি আপনার দুই মাস চলে যাবে। এটি ব্যবহারে আপনার ত্বক উজ্জল হবে এবং ভেতর থেকে ফর্সা করবে। তাছাড়া মুখের ব্রণ এবং ধীরে ধীরে মুখের সব কালো দাগ দূর করব। এই সাবানটি আপনি পুরো শরীরে ব্যবহার করতে পারবেন। পুরো শরীরে ব্যবহারে আপনার পুরো শরীর ধবধবে ফর্সা হবে।

কসকো সাবান ত্বকের জন্য উপকারী না ক্ষতিকর

এই কসকো সাবানটি ৭০ দশকের একটি সাবান। ৭০ দশকে এই সাবান বিয়েতে উপহার হিসেবে দেওয়া হতো। গায়ে হলুদের গোসল বিয়ের গোসল এইসব অনুষ্ঠানেও এই সাবানটি ব্যবহার করা হতো। কিন্তু এটি একটি অনেক উপকারী একটি সাবান। এলার্জির সমস্যা থেকে মুক্ত করে, এই কসকো সাবান।আপনার শরীরের যদি অনেক চুলকানি বা অনেক চুলকানি থেকে দাগ হয়ে যায় তাহলে আপনি এই সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন।

এই সাবানটি একটা সময় অনেক জনপ্রিয় একটি সাবান ছিল। কিন্তু এই সাবানটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। এই সাবানটি এখন সাধারণত হোটেল রেস্তোরাতে হাত ধোয়ার কাজে ব্যবহার করা হয়। এ সাবানটি অনেক ধীরে ধীরে ক্ষয় হয় এজন্য এ সাবানটি অনেক দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করা যায়।

আপনার যদি শরীরে এলার্জি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে, আপনি এই কসকো সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন। এই কষ্ট সাবানটি শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী একটি সামান।

হাত পা ধবধবে ফর্সা করার সাবান

হাত পা ধবধবে ফর্সা করার তো অনেক সাবানে রয়েছে, তার মধ্যে কোন সাবানটি আপনার জন্য বেস্ট? আপনি যদি সাবানটি ব্যবহার করেন আপনার শরীরের কোন ক্ষতি হবে না, আপনার শরীর করবে ধবধবে ফর্সা এবং এই সাবানটি ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষিত সেই সাবানটি হলো Kojic Acid Soap সাবান। এই সাবানটির গায়ে উল্লেখ করা আছে যে whitens as earty as 3 days এটির মূল উপাদান হলো Kojic Acid মেডইন উৎপাদন তৈরিতে বাধা সৃষ্টি করে যার ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং ফর্সা হতে সাহায্য করে।

Kojic Acid Soap সাবানে মেস্তা এবং রোদে পরা কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং ব্রণের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে এটি ত্বকের উপর জমে থাকা মৃত চামড়া ছাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। এই সাবানটি আপনি আপনার পুরো শরীরে ব্যবহার করতে পারেন এবং পুরো শরীরের দাগ মুক্ত এবং উজ্জ্বল ফর্সা করতে পারেন।

এই সাবানটি ব্যবহার করার নিয়ম প্রথমে মুখ ভিজিয়ে নিন আপনি যদি এটি পুরো শরীরে ব্যবহার করতে চান তাহলে পুরো শরীরটা ভিজিয়ে নিন। এ সাবানটি হাতে নিয়ে ফেনা তৈরি করুন এবং সেই ফেনাটি আপনার মুখ বা পুরো শরীরে ২ থেকে ৩ মিনিট মালিশ করুন। এই সাবানটি আপনি আপনার শরীরের তৈলাক্ত ভাব দূর করবে এ সাবানটি যদি আপনি অতিরিক্ত ব্যবহার করেন তাহলে আপনার শরীর স্কিন ডাই হবে এবং লালচে ভাব দেখা দিবে। এই সাবান টির মূল্য তালিকা হলো ৬৮০ টাকা।

ত্বক ফর্সা করার জাদুকারী সাবান ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি

আপনারা যারা কোন ঝামেলা ছাড়াই বা কোন কষ্ট ছাড়া অতি সহজেই ঘরোয়া উপায়ে নিজের ত্বক ফর্সা করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য Whitening & Glowing Soap সাবান তৈরি করব আলু দিয়ে। ১ থেকে ২ টা আলু প্রথমে সুন্দর করে ধুয়ে নেব তারপরে ছোট ছোট করে কেটে নেব। এখানে আমরা এক বাটি কাঁচা দুধ নেব। এখন একটি ব্লেন্ডারের সাহায্যে ছোট ছোট আলোগুলো ব্লেন্ড করে নিব। এরপরে আমরা একটা ছাকনি নিয়ে নিব, আপনারা যারা ছাঁকনিটি ব্যবহার করবেন অবশ্যই ছাঁকনিটি যেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়।

এরপরে আমরা সুন্দরভাবে থেকে এর রসটি আলাদা করে নিব এখন আমাদের সাবান তৈরির জন্য লাগবে গ্লিসারিন সোপ বেজ আপনার কাছে যদি গ্লিসারিন সোপ বেজ না থাকে তাহলে আপনি কসকো সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন। চুলাতে একটি হাড়িতে বসিয়ে কিছুটা পানি দিয়ে যতক্ষণ না বলক ওঠে ততক্ষণ পর্যন্ত একটু জাল দিয়ে নেব। কিছুক্ষণ পরে বলক উঠলে একটি পাত্রে আমরা গ্লিসারিন সোপ বেজটি দিয়ে দিব এটা যতক্ষণ না পানির মতো হয়ে যায় ততক্ষণ আমরা এটা জাল দিতে থাকব।

তারপরে এটি চুলা থেকে নামিয়ে গরম থাকা অবস্থায় আমরা যে একটু আগে ছাকনি দিয়ে রস গুলা বের করলাম ওই রসগুলোর উপরে গ্লিসারিন সোপ বেজ দিয়ে দিব। তারপরে ভালোভাবে নেড়ে চেরে নিব।তারপরে একটি বাটিতে দিয়ে বা আপনারা যেমন মন চায় কোন কোন কিছুতে দিয়ে ৪-৫ ঘন্টার জন্য রেখে দিব তারপরে আমাদের রেডি ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বক ফর্সা করা জাদুঘরের সাবান।

ত্বকের জন্য সেরা ১৫ টি সাবানের নাম ও দাম

বর্তমানে মার্কেটপ্লেসে বা আপনার আশেপাশে অনেক ধরনের সাবান রয়েছে যেগুলা আমাদের সমস্ত শরীর ধবধবে সাদা করতে কার্যকর। এখন আমরা আলোচনা করব যে আপনার ত্বকের জন্য সেরা ১৫ টি সাবান এবং তার দাম।
  • LUX - PRICE 80 BDT
  • LIFEBUOY - PRICE 32 BDT
  • DETTOL - PRICE 50 BDT
  • SAVLON PRICE 50 BDT
  • FIAR & LOVELY - PRICE 50 BDT
  • MARIL BABY SHOP - PRICE 70 BDT
  • HIMALAYA - PRICE 50 BDT
  • FIAMA PRICE - PRICE 200 BDT
  • BORO PLUS - PRICE 65 BDT
  • DOVE - PRICE 80 BDT
  • VIVLE - PRICE 110 BDT
  • PEARS - PRICE 200 BDT
  • CERAVE - PRICE 1000 BDT
  • Whitening Goat Milk Soap - PRICE 550 BDT
  • Kojic Acid Soap - PRICE 680 BDT
এখন আপনি কি সব সাবান গুলো ব্যবহার করবেন কখনোই না। এই এতএত সাবানের মধ্যে আপনি কোন সাবানটি ব্যবহার করবেন? আমার মতে এখান থেকে আপনি ৪ টি সাবান ব্যবহার করতে পারেন। যে সাবানগুলো ব্যবহারে আপনার ত্বকে কোন সমস্যা হবে না। DOVE সাবানটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন, CERAVE সাবানটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন, Whitening Goat Milk Soap সাবানটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন ও Kojic Acid Soap সাবান সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন।

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো সাবান

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো সাবান হলো Dove Soap সাবান। ডাভ সাবানটি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক ভালো একটি সাবান এই সাবানটি দ্বারা আমাদের ত্বকে কোনরকম ক্ষতি হয় না। এই সাবানটি ph মাত্র ৬ যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক ভালো। এই Dove Soap সাবানটি ছোট বড় সবাই ব্যবহার করতে পারবেন।

এই Dove Soap ব্যবহার করা হয় moisturising cream এবং এটার pH হলো মাত্র ৬। এই সাবানটি যদি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বক অনেক নরম এবং কোমল হবে। আপনি এই Dove Soap সাবানটি মুখসহ পুরো শরীরে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সাবানটিতে এমন কিছু ব্যবহার করা নেই যা আপনার ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই আমি আমার মতামত থেকে বলতে পারি যে Dove Soap সাবানটি অনেক উপকারী এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য অনেক ভালো একটি সাবান।

শীতকালীন সব থেকে ভালো সাবান 

শীতকালীন সবথেকে ভালো সাবানটি হলো গ্লিসারিন সাবান ইউরোপ, আমেরিকা বা যেসব দেশের সারাবছর শীত থাকে তাদের জন্য নরমাল সাবান অনেক ক্ষতিকর। এর জন্য ইউরোপ, আমেরিকাতে বা শীত প্রধান দেশগুলোতে গ্লিসারিন সাবান অনেক জনপ্রিয়। গ্লিসারিন সাবানটি প্রকৃতিক উৎপাদন দিয়ে তৈরি করে তৈরি করা হয় যাতে গ্লিসারিন থাকে।

গ্লিসারিন সাবানটি ব্যবহারে আপনার শরীরে হাইড্রেটেড ধরে রাখার ক্ষমতা বাড়াবো। এই সাবানটি আপনার ত্বকের কালো দাগ এবং ব্রণ সব দূর করতে সাহায্য করবে। এটি যেহেতু একটি ন্যাচারাল সাবান তো এটা থেকে আপনার কোন ক্ষতি হবে না আপনার ত্বক অনেক সুন্দর হবে। তো শীতকালীন সবথেকে ভালো সাবানটি হলো গ্লিসারিন সাবান।

ঘরোয়া উপায়ে ফর্সা হওয়ার সাবান তৈরি

আপনারা যারা কোন ঝামেলা ছাড়াই বা কোন কষ্ট ছাড়া অতি সহজেই ঘরোয়া উপায়ে নিজের ত্বক ফর্সা করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য Whitening & Glowing Soap সাবান তৈরি করব আলু দিয়ে। ১ থেকে ২ টা আলু প্রথমে সুন্দর করে ধুয়ে নেব তারপরে ছোট ছোট করে কেটে নেব। এখানে আমরা এক বাটি কাঁচা দুধ নেব। এখন একটি ব্লেন্ডারের সাহায্যে ছোট ছোট আলোগুলো ব্লেন্ড করে নিব। এরপরে আমরা একটা ছাকনি নিয়ে নিব, আপনারা যারা ছাঁকনিটি ব্যবহার করবেন অবশ্যই ছাঁকনিটি যেন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়।

এরপরে আমরা সুন্দরভাবে থেকে এর রসটি আলাদা করে নিব এখন আমাদের সাবান তৈরির জন্য লাগবে গ্লিসারিন সোপ বেজ আপনার কাছে যদি গ্লিসারিন সোপ বেজ না থাকে তাহলে আপনি কসকো সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন। চুলাতে একটি হাড়িতে বসিয়ে কিছুটা পানি দিয়ে যতক্ষণ না বলক ওঠে ততক্ষণ পর্যন্ত একটু জাল দিয়ে নেব। কিছুক্ষণ পরে বলক উঠলে একটি পাত্রে আমরা গ্লিসারিন সোপ বেজটি দিয়ে দিব এটা যতক্ষণ না পানির মতো হয়ে যায় ততক্ষণ আমরা এটা জাল দিতে থাকব।

তারপরে এটি চুলা থেকে নামিয়ে গরম থাকা অবস্থায় আমরা যে একটু আগে ছাকনি দিয়ে রস গুলা বের করলাম ওই রসগুলোর উপরে গ্লিসারিন সোপ বেজ দিয়ে দিব। তারপরে ভালোভাবে নেড়ে চেরে নিব।তারপরে একটি বাটিতে দিয়ে বা আপনারা যেমন মন চায় কোন কোন কিছুতে দিয়ে ৪-৫ ঘন্টার জন্য রেখে দিব তারপরে আমাদের রেডি ঘরোয়া ঘরোয়া উপায় ফর্সা হওয়ার সাবান।

মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়

এখন যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সেটি অনেক কমন সমস্যা সেটি হচ্ছে মুখের কালো দাগ। আসলে এটি একটি কমন সমস্যা এটি প্রত্যেকটি মানুষেরই দেখা যায়। মানুষেরই কমবেশি এটা নিয়ে সমস্যা হয়ে থাকে বেশিরভাগ মেয়েদের মুখের কালো দাগ হয় এটি থেকে কিভাবে রক্ষা পাওয়া যায়? সর্বপ্রথমে আমরা জানবো কালো দাগ হওয়ার কারণ কি? বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের ক্রিম বা ফাউন্ডেশন মুখে ব্যবহার কারণে মেয়েদের মুখে কালো দাগ হয়ে থাকে। মুখে কালো দাগ অনেক সময় বিভিন্ন হরমোনাল কারণেও হতে পারে।

এখন আমরা জানবো মুখের কালো দাগ কিভাবে দূর করতে হয়। আসলে অনেক ধরনের সানস্ক্রিম রয়েছে যেগুলো আমরা যদি ব্যবহার করে নিয়মিত তাহলে আমাদের মুখের কালো দাগ থাকবে না। এই সানস্ক্রিম টি যদি আমরা নিয়মিত রুটিন মেনে ব্যবহার করতে থাকি তাহলে আমাদের মুখের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। সানস্ক্রিম রুটিং এ রুটিন মেনটেন করে চলে সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ধুয়ে সানস্ক্রিম ডেইলি ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার মুখের কালো দাগ দূর হবে আপনি চাইলে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা পরপর সানস্ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি যদি নিয়মিত সানস্ক্রিম ব্যবহার করেন তাহলে আপনার স্কিনের কোন ক্ষতি হবে না আপনার মুখের কালো দাগ দূর হবে। এজন্য আমি আমার নিজের মতামত থেকে বলতে পারি যে সানস্ক্রিম আপনার মুখের কালো দাগ দূর করার জন্য সেরা একটা অপশন হবে।

স্যাফরন সাবান নিজেই তৈরি করুন ঘরোয়া পদ্ধতিতে

আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পর স্যাফরন সাবানটি আর কিনতে বাইরে যেতে হবে না বা এত টাকা খরচ করে সাবানটার কিনতে হবে না। এখন আপনারা নিজেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে সাবানটি তৈরি করতে পারবেন। এই শাবান আপনারা যদি একবার বানাতে পারেন তাহলে এটা বারবার বানাতেই থাকবেন এই সাবানটি এতই চমৎকার।

প্রথমে আমরা নিয়ে নিব স্যাফরন এটি আপনি মুদির দোকানে বা অনলাইনে পেয়ে যাবেন আজকাল যে কোন দোকানে পেয়ে যেতে পারেন। প্রথমে স্যাফরনটি কাঁচা দুধের সাথে ২-৩ ঘন্টা ভিজায় রাখতে হবে। তারপরে আমরা নিয়ে নিব গোট মিল্ক সোপ তারপর এটা কুচিকুচি করে কেটে নেব, চুলাতে একটি হাড়িতে বসিয়ে কিছুটা পানি দিয়ে যতক্ষণ না বলক ওঠে ততক্ষণ পর্যন্ত একটু জাল দিয়ে নেব। কিছুক্ষণ পরে বলক উঠলে একটি পাত্রে আমরা গোট মিল্ক সোপ দিয়ে দিব।

এটা যতক্ষণ না পানির মতো হয়ে যায় ততক্ষণ আমরা এটা জাল দিতে থাকব। তারপরে আমরা ভিজিয়ে রাখা স্যাফরনটি দিয়ে দিব। এবার পরিমাণ মতো গ্লিসারেন দিয়ে দিলাম আর দিব ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিব ১ টি তারপরের সুন্দরভাবে মিক্স করার পর গরম অবস্থায় কাঁচের বাটিতে ভেসলিন লাগিয়ে ওর উপরে দিয়ে দিবা। ৪ থেকে ৫ ঘন্টা পর রেডি হয়ে যাবে স্যাফরন সাবান।

হোমমেড হারবাল নিম এলোভেরা সোপ তৈরি

এখন আমরা হোমমেড হারবাল নিম এলোভেরা সোপেটি কিভাবে ঘরোয়া উপায় তৈরি করতে হয় সে বিষয়ে জানব। এখন কিছু নিমপাতা ভালো করে ধুয়ে নেব এখন এই নিম পাতাগুলো ব্লেন্ডারে দিয়ে কিছু পানি মিশিয়ে এগুলা আমরা পেস্ট করে নেব। সাবান তৈরির জন্য লাগবে গ্লিসারিন সোপ বেজ এখন আমরা গ্লিসারিন সোপ বেজ চুলাতে একটি হাড়িতে বসিয়ে কিছুটা পানি দিয়ে যতক্ষণ না বলক ওঠে ততক্ষণ পর্যন্ত একটু জাল দিয়ে নেব।
ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-সাবান
কিছুক্ষণ পরে বলক উঠলে একটি পাত্রে আমরা গ্লিসারিন সোপ বেজটি দিয়ে দিব তারপরে গ্লিসারিন সোপ বেজটি পুরোপুরি গলে গেলে নিম পাতার রস গুলো দিয়ে দিব এবং আমরা এর মধ্যে দিব ভিটামিন ই ক্যাপ দুইটা তারপরের সুন্দরভাবে মিক্স করার পর গরম অবস্থায় কাঁচের বাটিতে ভেসলিন লাগিয়ে ওর উপরে দিয়ে দিবা ৪ থেকে ৫ ঘন্টা পর রেডি হয়ে যাবে হোমমেড হারবাল নিম এলোভেরা সোপ সাবান।

শেষ কথাঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান

আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ আমার পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন ফর্সা হওয়ার সবথেকে ভালো সাবান কোনটি। আসলে ফর্সা হওয়ার জন্য অনেক রকম সাবান রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে Whitening Goat Milk Soap ও Saffron Goat Milk Soap সাবান।

আপনি যদি ফর্সা হওয়ার সাবান খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি যেখান থেকে সাবানটি নিবেন আগে যাচাই-বাছাই করে নিবেন। কারন এখন অনেক সাবান রয়েছে যে সাবানের অনেক গুণগান করে কিন্তু ওই সাবানগুলোতে অনেক ধরনের ভেজাল থাকে। এর জন্য আপনি যেখান থেকেই সাবান নিন একটু যাচাই-বাছাই করে সাবান নিবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

লিখন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url