বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

ফ্রিল্যান্সিংয়ের মার্কেটে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি ? অনেকগুলা সেক্টর রয়েছে, এবং সে সেক্টরগুলোতে বিভিন্ন বিভিন্ন কাজ রয়েছে এবং তার ভিন্ন ভিন্ন কাজের ক্ষেত্র রয়েছে। এই ভিন্ন ভিন্ন সেক্টর আর ভিন্ন ভিন্ন কাজের ক্ষেত্র এর মধ্যে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি আপনি কি জানেন ?
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
এখানে যদি আপনি সঠিকভাবে আপনার দক্ষতা আর পরিশ্রম দিতে পারেন সফল হওয়া কোন বিষয় না ।এখানে আপনার মূল চাবিকাঠি হল পরিশ্রম বা আপনার নিজের দক্ষতা। আপনি যদি এই দুইটা দিতে পারেন তাহলে আপনি এখান থেকে অনেক কিছু অর্জন করতে পারবেন । এই পোস্টে সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

পেজ সূচিপত্রঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

অনেকেই জানতে আগ্রহী বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি? আসলে পৃথিবীর পৃথিবীর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টরটি হলো ডিজিটাল মার্কেটিং । ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক সহজ যদি আপনি আপনার পরিশ্রম আর দক্ষতার মাধ্যমে আয়ত্তে আনতে পারেন ।ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর যা যত দিন যাচ্ছে আরো চাহিদা বাড়ছে । এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভিতরে অনেকগুলা সেক্টর রয়েছে যেমন ইউটিউব মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি ।

আপনি চাইলে সবগুলো বিষয়ে কাজ করে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। কিংবা নির্দিষ্ট একটি বিষয় বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে আপনি এই সেক্টর থেকে অনেক কিছু করতে পারবেন। এই সেক্টরে কাজ কাজ করতে অনেক কোডিং জানা লাগবে না বা অনেক জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। সাধারণ কিছু জ্ঞান থাকলেই হবে। অনেকে মনে করে এই সেক্টরটি অনেক কঠিন তবে এটা কঠিন কিছুই না, যদি আপনি পরিশ্রম আর আপনার মেধাকে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে এই সেক্টর থেকে আপনি নিশ্চয়ই সফল হতে পারবেন । ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোর্স করে বা ইউটিউবে ভিডিও দেখেও আপনি এই কোর্সটি সম্পূর্ণ করতে পারবেন।

আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং প্রথম প্রথম শুরু করেন তাহলে কখনোই ফাইবারে কাজ পাবেন না। তার জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। আবার অনেকে এমনও আছে যে শুরু শুরু ডিজিটাল মার্কেটিং করেই ফাইবারে কাজ পেয়ে যায় তো এর জন্য অভিজ্ঞতা প্রয়োজন। যদি আপনি এই সেক্টরে আপনার পরিশ্রম আর মেধাকে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে আপনিও নিশ্চয়ই পারবেন। তো দেরি কিসের এখনই শুরু করে দেন ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স। সবশেষে সবদিক বিবেচনা করে দেখা যায় যে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ অনেক ভালো ।

ফ্রিল্যান্সিং শিখে ডিজিটাল মার্কেটার হবেন কিভাবে

ফ্রিল্যান্সিং শিখে ডিজিটাল মার্কেটার আসলেই কি হতে পারব? এটা আসলে অনেকের মনে প্রশ্ন থেকে যায় । তো আমি বলছি আপনি কি আসলে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে কি কি গুন প্রয়োজন জানেন কি? তার আগে বলি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে আপনার ভিতরে দক্ষতা আর চাহিদা থাকতে হবে। আপনাকে যে অনেক কিছুই জানা লাগবে তার কোন মানে নাই  আপনার ভিতরে শুধু আপনার নিজের উপর ভরসা আর সাধারণ মেধা হলেই হবে  আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এ পরিশ্রম দেন তো আপনি একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হতে পারে
ফ্রিল্যান্সিং শিখে ডিজিটাল মার্কেটার হবেন কিভাবে
বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স শেখানো হয় আপনি যদি চান ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন তাও শিখতে পারেন ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্নভাবে অনেক ভিডিও রয়েছে ওইগুলো আপনি দেখে শিখতে পারেন অনেকে ইউটিউবে কোর্স ভিডিও হিসেবে ছেড়ে রাখে, ওইগুলা বেসিক থেকে অ্যাডভান্স পর্যন্ত হয়ে থাকে, আপনি চাইলে ওই ভিডিওগুলো দেখতে পারেন তাহলে অনেক কিছু ধারণা করতে পারবেন এবং অনেক কিছু ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে শিখতে পারবেন 

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে লাখ টাকা ইনকাম করা কোন বিষয় না । কিন্তু আপনি যদি শুরুতেই টাকার চিন্তা করেন তাহলে আপনি এখান থেকে কিছুই ইনকাম করতে পারবেন না । আর আপনাকে এই সেক্টরে অনেক পরিশ্রম করতে হবে কারণ পরিশ্রমই সফলতা চাবিকাঠি । ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা এমন যে আপনি যত চর্চা করবেন ততই শিখতে পারবেন। আপনার সব থেকে বেশি যেটা দরকার ওইটা হলো ধৈর্য শক্তি আপনার যদি ধৈর্য শক্তি থাকে তাহলে আপনি এই সেক্টরে অনায়াসে কাজ করতে পারবেন। আপনি যদি ধৈর্য নিয়ে এই সেক্টরের কাজ করতে পারেন তাহলেই আপনি এই সেক্টরে আসবেন

ফেসবুক মার্কেটিং করে কেমন ইনকাম হবে

ফেসবুক মার্কেটিং হলো অনলাইন ইনকামের অন্যতম একটি মাধ্যম। অনেকের মধ্যে একটা কমন প্রশ্ন থাকে যে ফেসবুক মার্কেটিং থেকে কেমন টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ফেসবুক মার্কেটিং থেকে আসলে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনি যদি নতুন নতুন ফেসবুক মার্কেটিং করেন তাহলে কখনোই প্রথমে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন না। আপনার ভিতর যদি দক্ষতা আর আপনি যদি পরিশ্রমে হন তাহলে আপনি প্রথমে মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যখন প্রফেশনাল ফেসবুক মার্কেটার হয়ে যাবেন তখন আপনি প্রতি মাসে প্রায় ৭০ থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

অনেক সময় টাকার অংকটা আছে আপনার ক্লায়েন্টদের ওপর নির্ভর করে আপনার যদি অনেক গুলো ক্লাইন্ট থাকে বা আপনি যদি অনেকগুলা ক্লায়েন্টের ফেসবুক পেজ ম্যানেজ করতে পারেন, কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি বেশি অভিজ্ঞ হয়ে যান তখন আপনি বিদেশী ক্লাইন্টও পেতে পারেন আর বিদেশী ক্লায়েন্ট পেলে তারা ১০০ থেকে ৭০০ ডলার এরকম পেমেন্ট পেতে পারেন। এই দিকগুলো ফলো করলে আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ফেসবুক মার্কেটিং থেকে।

ইমেইল মার্কেটিং করে আসলেই কি ক্লাইন পাওয়া সম্ভ

ইমেইল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি সেক্টর হল ইমেল মার্কেটিং । এখন যারা নতুন তারা হয়তো জানেনা ইমেইল মার্কেটিং এর কাজ কি ? ইমেইল মার্কেটিং এর কাজ হল যারা ব্যবসায়ী তারা গ্রাহকদের কাছে সেবা বা পণ্য ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। এখন নতুন নতুন যারা শুরু করবে ইমেইল মার্কেটিং তারা তো এখন কাজ পাবে না ক্লাইন্টদের কাছে। কাছে কিভাবে সহজে ইমেইল মার্কেটিং করে ক্লায়েন্টদের কাছে কাজ পেতে হয় সেটা জানার জন্য এই বাটনে ক্লিক করুন।

সুন্দরভাবে গিগ বানিয়ে কিছু সম্বল দ্বারা কাজ করলে ক্লাইন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি। আপনি যদি চান তাহলে সরাসরি বিজনেস ওয়েবসাইটে যেতে পারেন এবং কনটেন্ট পেজে মেসেজ দিতে পারেন।কিন্তু আপনি যদি একটু ধৈর্য ধরেন তাহলে আপনার ক্লাইন পাওয়া কোন বিষয় না লিংকদিন বা ফেসবুকে অনেক গ্রুপ রয়েছে যেখান থেকে আপনি প্ল্যানের ছোট বড় অনেক কাজ পেতে পারেন। কিন্তু আপনাকে এই সেক্টরে অনেক ধৈর্য ধরতে হব, আপনি যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরতে পারেন তাহলে অনেক ক্লায়েন্টের দেখা পাবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কন্টেন রাইটিং এর গুরুত্ব


ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কন্টেন্ট রাইটিং একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদা সম্পন্ন একটি কাজ। আপনি যদি কন্টেন্ট রাইটিং সাজিয়ে গুছিয়ে ভালো করে লিখতে পারেন, এবং আপনার যদি কিছু স্কিল থাকে তাহলে আপনি কনটেন্ট রাইটিং এর দুনিয়ায় অনেক ভালো কিছু করতে পারবেন। অনেক ওয়েবসাইটে মালিক আছে যারা এরকম কনটেন্ট রাইটিং খুঁজে যদি তাদের নজরে আপনি আসতে পারেন তাহলে সেখানে আপনি একটা জব পেতে পারেন । অনেকে মনে করে কনটেন্ট রাইটিং অনেক কঠিন একটা বিষয় কিন্তু এটা অনেক সহজ একটা বিষয় শুধু আপনাকে ভালোভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখার স্কিল থাকতে হবে । আর সাধারণত নরমাল এসইও জ্ঞান থাকলেই হবে ।

কন্টেন্ট রাইটিং মানেই তো হল লেখালেখি তাই না ? তো এটা যদি সাজিয়ে গুছিয়ে লিখা না যায় তাহলে তো এটা কন্টেন্ট রাইটিং হলো না । তো আমাদেরকে সর্বপ্রথম মাথায় রাখতে হবে এটাকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে হবে। আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ কন্টেন্ট রাইটার হয়ে যান তাহলে আপনি অতি সহজেই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে কাজ পাবেন এর মধ্যে রয়েছে ডটকম, ফাইবার ইত্যাদি। আর কন্টেন রাইটিং এর সব থেকে ভালো দিক কোনটা জানেন ? সবথেকে ভালো দিক হলো এখানে কোন ধরনের কোডিং বা কোন কিছু ডিজাইন জটিলতা কিছুই থাকেনা । তাই বলতেই পারি কনটেন্ট রাইটিং শেখা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটি আপনার জ্ঞানকে আরো প্রসারিত করবে।

এসইও করে লাখ টাকা ইনকাম

অনলাইন জগতে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে এসইও একটি অনেক জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। আচ্ছা আপনাদের মনে তো প্রশ্ন হতে পারে এসইও মানে কি এটার কাজ কি সহজ ভাবে যদি বলা যায়এসইও মনে হলো আপনি যখন গুগলে বা কোন জায়গায় সার্চ দেন প্রথমে যে ওয়েবসাইটগুলো আসে সেগুলোই এসইও ব্যবহার করে প্রথম সিরিয়ালে আনা হয়। যারা অনলাইনে বিজনেস করে তারা সকলেই চায় তাদের ওয়েবসাইট গুলো সবার উপরে রেংকিং করুক এর জন্য তারা এসইও এক্সপার্টদের দ্বারা কাজ করিয়ে নেয়। আপনি যদি ভালোভাবে এসইও চর্চা করে নিজেকে ওই পথটাই নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনি ঘরে বসেই ক্লাইন দের ওয়েবসাইটে কাজ করে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে এসইও কোথায় শিখব কোন প্রতিষ্ঠানে শিখব কিভাবে শিখব? তো এখন এই জেনারেশনে আপনাকে এড জন্য কোন টেনশন করতে হবে না ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন রকম ফ্রিতে অনেক ভিডিও আছে অনেকে অনেক কোর্স দিয়ে রেখেছে আপনি এগুলা দেখে খুব সহজে এসইও শিখতে পারবেন। আপনি যদি এসইও ভালোভাবে শিখতে পারেন এবং চর্চা করতে পারেন তো আপনি ধীরে ধীরে সফল অর্জন করবেন। আপনি যখন এসইও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন তখন দেখবেন আপনার ক্লায়েন্টের অভাব হবে না। এসইও বিজনেস এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই বলা যায় যে ভবিষ্যতে এসইও এর ভবিষ্যৎ ভালো।

নতুনদের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কেমন হতে পারে

আমার এই আর্টিকেলটি যারা দেখছেন বা পড়ছেন তাদের মধ্যে অনেকেই নতুন। তো নতুনদের টার্গেট করেই আমার এই আর্টিকেলটি লেখা। তো আপনি বলুন তো নতুনদের জন্য কেমন হতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং ? যদি উপরে সম্পূর্ণ লেখাগুলো ভালোভাবে মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনি বলতে পারবেন আপনার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কেমন হতে পারে। নতুনদের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং একটি সেরা পরিকল্পনা হতে পারে কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ সামনে অনেক ভালো। আপনি যদি সফল ডিজিটাল মার্কেটার হতে পারেন তাহলে আপনি মার্কেটিং করে মাসের লক্ষাধিক টাকা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনারা অনেকেই জানেন যে ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসের লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা অনেক সহজ । কিন্তু আপনি তো নতুন মার্কেটপ্লেসে তো আপনি কি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ? হয়তো আপনার কাছে এর উত্তরটি নাই কারণ আপনার ভিতরে কনফিডেন্স নেই । আপনি যদি চান আপনাকে আমি আরো ভালোভাবে বুঝিয়ে দি যে আপনি আসলেই কি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাহলে এই বাটনে ক্লিক করুন । নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন নতুনদের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কেমন হতে পারে। আপনার যদি কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে ওয়েবসাইটে মেসেজ করে জানান

নতুনরা কি শুরুতেই ফাইবারে কাজ পাবে

ফ্রিল্যান্সিং জগতে ফাইবার একটি অতি জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম । যে প্ল্যাটফর্মে আপনি ঘরে বসে ক্লায়েন্টদের সার্ভিস দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে তারপর আপনি আপনার ওয়েবসাইটে আপনার সেবা সমূহ গুলো লিখে রাখবেন, আপনি কোন বিষয়ে কি টপিকে কি কাজ করে দিবেন এবং আপনার প্রতিটি কাজে কেমন পরিমাণ টাকা বা কেমন সময় লাগে সেগুলো উল্লেখ করে লিখে রাখতে হবে। আপনি ফাইবারে একটি গিফট তৈরি করবেন আর এই সমস্ত কথাগুলো সেই কিরে সুন্দরভাবে লিখে রাখবেন।

তারপরে আপনি আপনার যেসব কন্টেন্ট রাইটিং, বা ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি সেবা গুলো আপনি দিবেন তার কিছু ডেমো স্বরূপ আপনার গিগে আপলোড করে রাখবেন। এবং আপনি লিখাগুলো এমনভাবে লিখবেন যেন ক্লায়েন্ট আকর্ষিত হয় এবং সে আপনার থেকে সেবা গুলো নিতে আগ্রহী হয়। আপনি আপনার লেখাগুলো এমন ভাবে উপস্থাপন করবেন যেন তাদের চোখে আপনি পড়েন। এবং আপনাকে সে বিশ্বাস যোগ্যতার শহীদ কাজগুলো দেয় আর আপনাকেও ক্লায়েন্টদের চাহিদা বুঝে কাজ করতে হবে । সেসব কাজগুলো কমপ্লিট করে সুন্দর একটা রিভিউ নিয়ে আপনার কাছে রেখে দিবেন সেটা আপনি পরবর্তী ক্লাইন্টকে দেখাতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং কেন বেস্ট

বর্তমান সময়ে অনেকে আছে যে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই কিন্তু সে বুঝতে পারে না ফ্রিল্যান্সিং এর কোন সেক্টর টি তে সে যাবে। ফ্রিল্যান্সিং এর ভিতর অনেকগুলো সেক্টর রয়েছে তার মধ্যে সবথেকে অন্যতম একটি সেক্টর হল ডিজিটাল মার্কেটিং । ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর যা দিনের পর দিন চাহিদা বাড়ছে। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে অনেকগুলা সেক্টর রয়েছে তার মধ্যে ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি। এইসব সেক্টর গুলোর ভিতরেও অনেক সহজ এবং কঠিন বিষয় লুকিয়ে আছে তো এগুলো ভিতরে প্রথমে কোনটি শুরু করা যায় ?
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং কেন বেস্ট
এখানে আপনি বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন । ডিজিটাল মার্কেটিং নামটা শুনে মাথায় মার্কেটিংয়ের কথা আসছে তাই না ? হ্যাঁ আমরা এখানে মার্কেটিং করব এর জন্য আমাদের অনেক ভিডিও দেখে ধারণা নিতে হবে অনেক কোর্স আছে ইউটিউবে আমরা সেগুলো দেখে কিছু ধারণা নিতে পারি। তারপরে আমরা একটি নির্দিষ্ট সেক্টর বেছে নেব যা আমাদের সহজ হয়। আমরা যদি কন্টেন্ট রাইটিং লেখা শিখি তাহলে কনটেন্ট রাইটিং এর জব পেতে পারি । নিজের একটি ব্লগার অ্যাকাউন্ট খুলেও সেখানে আর্টিকেলগুলো পাবলিশ করতে পারি সেখান থেকেও ইনকাম হবে । তাই আমরা বলতে পারি যে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ডিজিটাল মার্কেটিং সবথেকে বেশি বেস্ট।

শেষ কথা-বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

এই পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে সবথেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন । এই দুনিয়া ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টরটি হলো নিঃসন্দেহে ডিজিটাল মার্কেটিং । আপনি আমার পোস্টটি পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে ডিজিটাল মার্কেটিং কেন সারা দুনিয়ার ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতের সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পন্ন একটি সেক্টর । ডিজিটাল যুগে সব কেনাকাটা অনলাইনে হয় তো এই অনলাইনেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে এগুলা হয়ে থাকে । মানুষ ধীরে ধীরে আরো অনলাইনে উপরে নির্ভরযোগ্য হয়ে উঠছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা আরো বাড়বে তাই বলা যায় যে যত দিন যাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা আরো দিন দিন বাড়বে।

একটা কথা মনে রাখবেন যে শুধুমাত্র ডিজিটাল মার্কেটিং থেকেই যে আপনার ভবিষ্যৎ হবে তা নয়। আপনার যদি অন্য কোন বিষয়ের উপর স্কিল থেকে থাকে তাহলে ওইটার ওপর আপনি কাজ শুরু করতে থাকেন । আপনি সেটার উপরেই আপনার ক্যারিয়ার করতে পারবেন । আপনি কারো কথাতে কান দিবেন না বা কারো কথাতে নিজের মোটিভেশন নষ্ট করবেন না। আপনি ধৈর্যের সহিত কাজ করে যাবেন এবং সফলতা নিশ্চয়ই পাবেন আর আপনি যে বিষয়ে শিখতে আগ্রহী তা নিয়মিত প্র্যাকটিস করুন এবং আপনার যদি কোন বিষয়ে সমস্যা বা আমার থেকে কোন কিছু জানার প্রয়োজন হয় তাহলে নিচে কমেন্ট করুন বা আমাকে জানান।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

লিখন আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url